লড়াইটা টি-টোয়েন্টিতে র্যাংকিংয়ের এক নম্বর দলের বিপক্ষে বাংলাদেশের। বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুড়িয়ে দিয়ে ইংলিশদের শুরুটা হয়েছে দুর্দান্ত। বিপরীতে লঙ্কানদের বিপক্ষে জেতা ম্যাচ হেরে, বেশ ব্যকফুটে টিম টাইগার।
টি-টোয়েন্টিতে এর আগে কখনই মুখোমুখি হয়নি দু'দল। তবে পরিসংখ্যান, শক্তিমত্তা, সাম্প্রতিক ফর্ম ইংল্যান্ডদের পক্ষে কথা বললেও ব্যক্তিগত পারফর্মেন্সে এগিয়ে বাংলাদেশ। কারা এ ম্যাচের এক্স ফ্যাক্টর, কেমন হতে পারে একাদশ।
সময়ের হিসেবে পার হয়েছে ১৭ বছরের বেশি। মাঠে গড়িয়েছে ১৩৬৬টা আন্তর্জাতিক ম্যাচ। অথচ, না বিশ্বকাপ-না দ্বিপাক্ষিক সিরিজ। ক্রিকেটের সর্টার ফরম্যাটে কখনই বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড মুখোমুখি হয়নি পরস্পরের। অবশেষে দাঁড়ি টানা হচ্ছে সেই অপেক্ষার। বিশ্ব মঞ্চ প্রস্তুত বাংলাদেশ - ইংল্যান্ড দ্বৈরথের।
২০০৭ সালে সেই ক্যারিবিয়ান বধ। এরপর কখনই টি-টোয়েন্টির মূল পর্বে জয় পায়নি টিম টাইগার। ২৯ ম্যাচের ৭ জয়ের ৬টাই বাছাইতে। অন্যদিকে এক ২০১০ সালের চ্যাম্পিয়নদের জয় হারের পাল্লাটা সমানে সমান।
এ ম্যাচেও সুপার সাকিবেই ভরসা বাংলাদেশের। ব্যাট আর বলে যিনি দিচ্ছেন স্বস্তি। অন্যদিকে মঈন আলী হতে পারেন ইংলিশদের তুরুপের তাস। পেস নয় বরং স্পিনে প্রতিপক্ষকে বেঁধে ফেলতে হলে দায়িত্ব নিতে হবে নাসুম-মেহেদীদের। ব্যাটারদের সামলাতে হবে রাশিদ ঘূর্ণি। অটো চয়েস মোস্তার সঙ্গে সুইংয়ে পার্থক্য গড়ে দিতে পারেন ক্রিস ওকস।